BPSC নন-ক্যাডার টেকনিক্যাল পোস্টের জন্য নতুন সিলেবাস রিভিউ ২০১৮!!
BPSC নন-ক্যাডার টেকনিক্যাল পোস্টের জন্য
আরো একবার নতুন সিলেবাস রিভিউ!!
আসলে চাকুরী প্রস্তুতিতে কি কি পড়ব এটা জানার চেয়ে বেশি জানা দরকার কি কি বাদ দিয়ে পড়ব। আর সাথে পরীক্ষার তারিখ দিলেই পড়ব বাকী দিন ঘুরবো এমনটা বাদ দেওয়া। দরকার দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা। আপনি একটা নিয়োগে আবেদন করেছেন মানে তার পরীক্ষা কোন দিন না কোন দিন হবেই। আপনি যদি পরীক্ষা কবে এই আশায় বসে থাকেন তাইলে ফেইল।
যাক প্রাসংগিক কথায় আসি। এখনো প্রায় ৫০ ভাগ পরীক্ষার্থী এই সিলেবাস নিয়ে পরিস্কার ধারনা পান নাই। তারা বিভিন্ন ধরনের কনফিউশনের মধ্যে আছেন।
আসুন আগে নতুন নিয়ম সম্পর্কে দেখি।
এখন আবেদন কারী যতই হোক পরীক্ষা একটাই। আগের মতো ১০০০ জনের বেশি আবেদনকারী হলে প্রিলিমিনারি হবে না।
এখন সরাসরি ২ ঘন্টার ২০০ টি MCQ প্রশ্নের জন্য ২০০ নম্বরের #MCQ টাইপ লিখিত পরীক্ষা। এর পর ৫০ মার্কের ভাইভা।
আগের বাছাই পরীক্ষার মতোই ভূল উত্তরের জন্য .৫ নম্বর কাটা যাবে।
আগের মতো পাশ মার্ক থাকছে না । কমিশন একটা মার্ককে বেস ধরে ভাইভার জন্য সিলেক্ট করবে। তারমানে আগের প্রিলিমিনারি মতোই পরীক্ষা কিন্তু মার্ক তুলার একটা কম্পিটিশন থাকবে সবার মাঝে।
আগের মতো পাশ মার্ক থাকছে না । কমিশন একটা মার্ককে বেস ধরে ভাইভার জন্য সিলেক্ট করবে। তারমানে আগের প্রিলিমিনারি মতোই পরীক্ষা কিন্তু মার্ক তুলার একটা কম্পিটিশন থাকবে সবার মাঝে।
এখন দেখি ২০০ মার্কের মান বন্টনঃ
বাংলা- ৪০
ইংরেজী-৪০
সাধারণ জ্ঞান(বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী)-৪০
টেকনিক্যাল(সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং)-৮০
মোট-২০০ মার্ক
বাংলা- ৪০
ইংরেজী-৪০
সাধারণ জ্ঞান(বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী)-৪০
টেকনিক্যাল(সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং)-৮০
মোট-২০০ মার্ক
এখন #MCQ টাইপ লিখিতের মানে আরো একটু পরিস্কার হই;
আচ্ছা আমরা সবাই MCQ এর ফুল মিনিং তো জানি তাই না? তারপর বলি। MCQ মানে হলো Multiple Choice Question যার বাংলা অর্থ হলো নৈবত্তিক প্রশ্ন। সহজ কথায় প্রশ্ন থাকবে সাথে উত্তর বাছাইয়ের জন্য কিছু অপশন থাকবে। আশা করি এই বিষয়ের সাথে সবাই একমত থাকবেন।
আচ্ছা আমরা সবাই MCQ এর ফুল মিনিং তো জানি তাই না? তারপর বলি। MCQ মানে হলো Multiple Choice Question যার বাংলা অর্থ হলো নৈবত্তিক প্রশ্ন। সহজ কথায় প্রশ্ন থাকবে সাথে উত্তর বাছাইয়ের জন্য কিছু অপশন থাকবে। আশা করি এই বিষয়ের সাথে সবাই একমত থাকবেন।
এখন MCQ Type লিখিত পরীক্ষা আসলে কি সেটা দেখা যাক। আগের মতো এবারও MCQ Type এই পর্যন্ত ঠিক আছে। বাকিটা হলো আগের বাছাই এর জায়গায় লিখিত পরিবর্তিত হয়েছে। তারমানে MCQ Type যেটা সেটা আগের মতোই। সহজ কথায় Multiple চয়েজ মানে অপশনসহ প্রশ্নই থাকছে। পার্থক্য যাক্সট মার্কটা আপনার পরবর্তী পরীক্ষার মান নির্ধারণ করছে সাথে যোগ হচ্ছে পরবর্তী ধাপের সাথে কারন এটা তো আর বাছাই পরীক্ষা না।
এখন কিছু সন্দেহ দূর করা যাক। ধরেন আগে পিএসসি MCQ Type বাছাই পরীক্ষা নিতো সেখান থেকে কম্পিউটার এর মাধ্যমে OMR শিট মূল্যায়ন করে অল্প কিছু লিখিত পরীক্ষায় রাখতো আর তাদের খাতা মূল্যায়ন করে পাশ ফেল নির্ধারণ করত ভাইভার জন্য। এখন পিএসসি যদি নতুন সিলেবাস অনুযায়ী আপনাদের মতে ২০০ টা শর্ট প্রশ্ন দিতো তাহলে কি কম্পিউটার দিয়ে খাতা মূল্যায়ন করতে পারবে? তাহলে এই সিস্টেমে এসে আগের চেয়ে ধীর গতিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া হবে? অবশ্যই না। এত কিছু পরিবর্তন পিছনে ফিরে যেতে নয়। তাই ২০০ প্রশ্নই OMR শিটেই গোল্লা পুরন করে উত্তর দিতে হবে মানে আপনার উত্তর কম্পিউটারে দেখেই অতি সহজে দ্রুত পিএসসি আপনার নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করবে।
আবার দেখুন ভুল উত্তরের জন্য .৫ মার্ক কাটা যাবে। তাহলে অপসন না থাকলে সেটার ভুল উত্তর নির্ধারন করাটা সহজ হবে না।
এরপরও যারা পরিস্কার না তারা কিছু দিন অপেক্ষা করুন আপনাদের জন্যই আমরা এই সিলেবাসের আলোকে মডেল টেস্ট সহ পূর্নাংগ প্রস্তুতির জন্য নতুন কিছু নিয়ে হাজির হবো। অপেক্ষায় থাকুন অল্প কিছু দিন। আমার পোস্টের ১ম লাইনের কথার আলোকে নতুন কিছু নিয়ে আসবো আমরা।
Thanks
ReplyDelete